অনেকে বলে নদীতে আর তেমন মাছ নেই। আসলে কথাটা ভুল। আমাদের দেশের নদী-নালা এখনো সমৃদ্ধ প্রকৃতির আদরে। মাছ আমরা যেমন ধরে ফেলি তেমনি নতুন মাছের জন্ম হয় প্রতি মুহূর্তে। নদীতে প্রাণের শেষ নেই। প্রকৃতিগত যেকোন কিছু পচেই বিবর্তনের মাদ্ধমে যেকোন জলজ প্রানীর জন্ম দিতে পারে যার ভাল ব্যখ্যা দিতে পারবেন আমাদের দেশের প্রাণী বিজ্ঞানীরা। আমাদের দেশের নদীতেও মাছ ধরার পেশায় জড়িত লাখ লাখ মানুষ। সুতরাং আপনাকে যেতে হবে কোন নদীর কাছে বাজারে। ওয়েব ম্যাপ ব্যবহার করে খুব সহজেই বের করতে পারেন আপনার কাছের বাজারটি যেখানে পাওয়া যাবে নদীর মাছ। কিন্তু একথা ভুলবেন না যে অই বাজারগুলোতেও প্রজেক্টের মাছ বিক্রি হয়। সুতরাং আপনাকে মাছের সতেজতা, রঙ, প্রজাতি, এসব দেখে যাচাই করতে হবে আপনি সত্যিই নদীর মাছ কিনছেন কিনা।
মেঘনা নদীতে সচারচার যেসব মাছ পাওয়া যায়। আইর, বোয়াল, চিতল, কাতল, কার্ফু, বাতাসী, পাবদা, কাজলী, সরপুটি, চান্দা, শিং, গুত্তুম, বাইম, টেংরা, গুলসা, শোল, স্টার বাইম, রিটা, বাছা, চিংড়ি, কেসকি ও আরো অনেক প্রজাতির মাছ। বর্ষা কালে সবচেয়ে বেশী চিংড়ি পাওয়া যায়। বিশেষ করে ২০০ থেকে ৩০০ গ্রাম ওজনের গলদা চিংড়ি, ঠ্যাং সহ চিংড়ি ও ডিমা চিংড়ি যাদের বেশীর ভাগেই ডিম থাকে। মজার ব্যপার হল ঠ্যাংওয়ালা চিংড়ি শুধু বর্ষার সিজনেই পাওয়া যায়। হতে পারে নদীর স্রোত বা পানিতে মাটির পরিমান বাড়ার সাথে এর কোন সংযোগ আছে। যাই হোক, এটা শুধু একটা ধারণা।
মেঘনার দুই পাশে ভৈরব ও আশুগঞ্জে নদীতে ঘুরার নৌকা ভাড়া পাওয়া যায়। ভৈরব থেকে সিটসহ ট্রলার পাবেন বিশ টাকায় প্রায় ৩০-৪০ মিনিট নদীতে ঘুরা যায়। এর মাধ্যমে ভৈরবের ও ঘুরতে আসা অনেক মানুষ মেঘনার কোমলতা অনুভব করতে পারেন। আরেকটি আকর্ষণীয় ব্যপার হল ভৈরব ও আশুগঞ্জের মাঝে পাশাপাশি মোট তিনটি সেতু আছে। প্রথম রেল সেতুটি ব্রিটিশ আমলে তৈরি ও পরে সংস্কার করা। ২০০২ সালে উদ্ভোধন হয় একটি সড়ক সেতু যার দৈর্ঘ ১ কিলোমিটার। আরেকটি রেল সেতুর নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। সেতুগুলোতে অল্প কিছু আলোকসজ্জা করে চারপাশের সৌন্দর্য আরো অনেক বাড়ানো সম্ভব। তাছাড়া দুই পাশে নদীর পারে বেশী করে গন্ধযুক্ত দেশী ফুল গাছ রোপন করলে আরো অনেক সুন্দর দেখা যাবে। আমাদের দেশ ধীরে ধীরে উন্নত হচ্ছে। আশা করি আরো অনেক সুন্দর একটা বাংলাদেশ আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে যেখানের মানুষরা মন থেকে উন্নত, এক বন্ধনে বাধা, প্রক্রিতির আচলে ঘেরা।
মেঘনা নদীতে সচারচার যেসব মাছ পাওয়া যায়। আইর, বোয়াল, চিতল, কাতল, কার্ফু, বাতাসী, পাবদা, কাজলী, সরপুটি, চান্দা, শিং, গুত্তুম, বাইম, টেংরা, গুলসা, শোল, স্টার বাইম, রিটা, বাছা, চিংড়ি, কেসকি ও আরো অনেক প্রজাতির মাছ। বর্ষা কালে সবচেয়ে বেশী চিংড়ি পাওয়া যায়। বিশেষ করে ২০০ থেকে ৩০০ গ্রাম ওজনের গলদা চিংড়ি, ঠ্যাং সহ চিংড়ি ও ডিমা চিংড়ি যাদের বেশীর ভাগেই ডিম থাকে। মজার ব্যপার হল ঠ্যাংওয়ালা চিংড়ি শুধু বর্ষার সিজনেই পাওয়া যায়। হতে পারে নদীর স্রোত বা পানিতে মাটির পরিমান বাড়ার সাথে এর কোন সংযোগ আছে। যাই হোক, এটা শুধু একটা ধারণা।
মেঘনার দুই পাশে ভৈরব ও আশুগঞ্জে নদীতে ঘুরার নৌকা ভাড়া পাওয়া যায়। ভৈরব থেকে সিটসহ ট্রলার পাবেন বিশ টাকায় প্রায় ৩০-৪০ মিনিট নদীতে ঘুরা যায়। এর মাধ্যমে ভৈরবের ও ঘুরতে আসা অনেক মানুষ মেঘনার কোমলতা অনুভব করতে পারেন। আরেকটি আকর্ষণীয় ব্যপার হল ভৈরব ও আশুগঞ্জের মাঝে পাশাপাশি মোট তিনটি সেতু আছে। প্রথম রেল সেতুটি ব্রিটিশ আমলে তৈরি ও পরে সংস্কার করা। ২০০২ সালে উদ্ভোধন হয় একটি সড়ক সেতু যার দৈর্ঘ ১ কিলোমিটার। আরেকটি রেল সেতুর নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। সেতুগুলোতে অল্প কিছু আলোকসজ্জা করে চারপাশের সৌন্দর্য আরো অনেক বাড়ানো সম্ভব। তাছাড়া দুই পাশে নদীর পারে বেশী করে গন্ধযুক্ত দেশী ফুল গাছ রোপন করলে আরো অনেক সুন্দর দেখা যাবে। আমাদের দেশ ধীরে ধীরে উন্নত হচ্ছে। আশা করি আরো অনেক সুন্দর একটা বাংলাদেশ আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে যেখানের মানুষরা মন থেকে উন্নত, এক বন্ধনে বাধা, প্রক্রিতির আচলে ঘেরা।
আশুগঞ্জ গোল চত্তর
ভৈরব বাসস্ট্যান্ড দুর্জয় মোড়
ভৈরব মেঘনা নদীর পাড়
ভৈরব আশুগঞ্জ সড়ক সেতুর উপর
ছবিটি সম্ভবত আশুগঞ্জ চরের বিদ্যুৎ টাওয়ারের উপর থেকে তোলা
মেঘনা নদী, ভৈরব
ভৈরব মেঘনা নদীর পাড়
ভৈরব বাজার থেকে তোলা ছবি
রাতের বেলা নদীর পাড়
ভৈরব ব্রীজ টোল কাউন্টার
ভৈরব মেঘনা নদীর পাড়
ভৈরব মেঘনা নদীর পাড়
ম্যাচের ছবিগুলো আমদের পেইজ থেকে নেয়া যা সম্প্রতি কালে আড়ত থেকে তোলা হয়েছিল। বাকি সবগুলো ছবি ওয়েব থেকে সংগ্রহ করা! ধন্যবাদ যারা ছবিগুলো তুলেছেন।